১
প্রতিদিনকার মত সকালে হাকডাক শুরু করেছেন হোসেন সাহেব। তার রুমে এখনো চা আসে নি। হোসেন সাহেবের স্ত্রী তার রুমে চা নিয়ে গেলেন। হোসেন সাহেব তার স্ত্রীকে দেখে ভ্রু কুঁচকে বললেন "এই এক কাপ চা অানতে যদি সারাদিন লাগে ?"
হোসেন সাহেবের স্ত্রী মনোয়ারা কোনো উওর দেয় না । কারন এই উওর দেয়ার সাহস তার নেই।হোসেন সাহেব উচ্চ স্বরে বললেন "মা মেয়ে সবই এক ধরণের।ফাজলামি পেয়েছ না কি?কই তোমার বড় মেয়ে মেঘলা।এখনো কোনো খোঁজ নেই । সারাদিন তো ধৈ ধৈ করে বেড়ায়।"
মনোয়ারা কোনো জবাব না দিয়ে বেরিয়ে গেলেন। মেঘলাকে উঠাতে হবে বিছানা থেকে।তার বাকি মেয়ে, শিমু আর সারা গেছে তার ননদের বাসা।
মেমলা জেগেই ছিল।সকালে ঘুম থেকে উঠে তিনটা শালিক দেখেছে । তার মানে কিছু ভাল হবে। দুটা শালিক হল প্রেমেময় ব্যাপার আর একটা শালিক মানে অশুভ কিছু হওয়া।
মনোয়ারা মেঘলা ঘরে ঢুকে বলল "কি রে কলেজে যাবি না।"
মেমলা প্রতিত্তরে বলল "যাব তো । আজ অনেক important class আছে। "
"নাশতা দিছি , খেয়ে যা।"
"না। দেরি হলে যাছে। তাড়াতাড়ি চলে অাসব।"মেঘলা এ কথা বলে ব্যাগ নিয়ে বেড় হয়ে গেল।
বাইরে যেতে তার বাবা সাথে দেখা হল।
তাকে দেখে " তোকে না কত করে বললাম একটা মেয়ে জগার কর যাতে আসা যাওয়া সুবিধা হয়। তাতে খরচ বাচেঁ। মা মেয়ে তোমারা দু জন জানো শুধু খরচ করতে।কি করে দু টাকা বাচাতে হয় সে মুরদ তো নাই।"
মেঘলা কিছু না বলে বের হয়ে অাসে, রিকশা ঠিক করে কলেজে যাবার জন্য।
.....................$$$$$$$$.....................
আজাদের মেজাজ খারাপ। রাইসা রাগ করছে তার সাথে। সামান্য ব্যাপার নিয়ে রাগারাগি। মেয়েদের সব কিছু নিয়ে বাড়াবাড়ি। দু প্যাকট সিগারেট শেষ করে ফেলছে ইতিমধ্যে। কি করবে বুঝতে পারছে না। আজ মনে হয় না রাইসা কলেজে আসবে। কি করবে তাই ভাবছিল , এমন সময় আহযাব এসে বলল "কি রে কাল না কি রাইসার সাথে তোর ঝগড়া হয়থে।"
"উহ , আর বলিস না। সিরিয়ার বাথ ডে পাটি তে ঝামেলা হয়েছে। ..... এটা বলতে বলতে মেঘলা চলে অাসে। মেঘলা ওদের ক্লাসমেট।
মেঘলা " রাইসা কোথায় ? ওকে কোথাও দেখছি না । important class আছে।"
আজাদ ঝাঁঝরা কন্ঠে বলে " আজব, ও কোথায় আমি কি জানি । আমি কি সব জান্তা সামসের। যে সব কিছু জানব।"
মেঘলা কিছু না বলে চলে আসে।আজাদের এই ব্যবহারে কষ্ঠ পায়।
আহযাব বলে" তোর এই রকম করা ঠিক হল না।"
আজাদ কিছু বলে না।ও নিজে ও বুঝতে পারছে না ও কেন এমন করল।
...... ...... ...$$$$$$ ........ .... ........... .......
রাইসা সকালে উঠে ভাবল , আজাদকে কল দিবে । কিন্তু পরক্ষণেএই চিন্তা বাদ দেয়। দোষটা আজাদের, ও কেন ক্ষমা চাইবে। ওর এত গরজ নাই। ক্লাসে যাবার জন্য রেড়ি হল। আজকে অনেক important class আছে। হাসান স্যারের ক্লাস।
Writer's note
At last, i complete my first chapter of my first bangla book. I know it is very small chapter. Bangla tying is very difficult for me. I wrote this book when i was class 8 by inspiring from হুমায়ন আমেদের "মেঘ বলছে যাব যাব". I wrote this is in hard copy now i upload it in wattpad , AnanyaXo who told me to put this .
I hope u guys like my story
And check my other work too.
#boundless love
#anu paramanu
#thread of relationship
Bạn đang đọc truyện trên: Truyen247.Pro