Chào các bạn! Vì nhiều lý do từ nay Truyen2U chính thức đổi tên là Truyen247.Pro. Mong các bạn tiếp tục ủng hộ truy cập tên miền mới này nhé! Mãi yêu... ♥

১৮

"আবার কি হলো... তোমার ছোটছেলে এরকম ষাঁড়ের মতো চেঁচাচ্ছে কেন মা? " শান্তনু রুটি মুখে দিতে দিতে জিজ্ঞেস করলো।

শান্তনুর প্রশ্নে নির্মলা স্বল্প সময়ের জন্য ভ্রু কোঁচকালেন, তারপর আবার যা করছিলেন তাতে মনযোগ দিলেন।

মায়ের কাছ থেকে কোন রকম উত্তর না পেয়ে শান্তনু নিজের খাওয়ায় মনযোগ দিলো। ওকে আজ আবার কাজ সেরে একবার শ্বশুরবাড়ি মুখো ছুটতে হবে। বউ নাকি তার কাল থেকে গাল ফুলিয়ে বসে আছে না খেয়ে। শান্তনু নিজে নিজেই মাথা নাড়ছিল আর খাচ্ছিল। বৌটা ওর কিচ্ছু বুঝতে চায়না , যখন তখন বাচ্চা হবে এমন সময় অভিমান করে খাওয়া বাদ দেয় কেউ....  শেষে বাচ্চার কিছু হলে? 

সুমন সিড়ি ভেঙ্গে উপরে উঠতে গিয়ে মাঝ সিড়িতে একটু থামলো। মাত্র গরম ভাত আলুর ভর্তা দিয়ে খেয়ে ওর কেমন দম লেগে আসছে। অনেকদিন পর আজ শুকনো মরিচ পুড়িয়ে আলু ভর্তা করা হয়েছিলো, সুমন লোভ সামলাতে পারেনি। বেশি খেয়ে এখন কেমন পেট  মোড়াচ্ছে। একহাতে আমভর্তার বাটি, অন্যহাতে বইখাতা নিয়ে বাকি পথটা আসতে বেশ কষ্ট হতে লাগলো সুমনের।

সুমন, শ্রাবনের ঘরের কাছাকাছি যেতেই গুরুগম্ভীর সুরে বাজ পড়ার শব্দ হলো ওর আশেপাশেই। খোলা বারান্দা দিয়ে মুখ বাড়িয়ে বাইরের আকাশটাকে ভালো করে পরীক্ষা করলো সুমন,নাহ আকাশ তো ঝকঝকে পরিষ্কার, তাহলে?

পরক্ষনেই সুমন দেখতে পেল বাড়ির পুরানো কাজের লোকে বলাইদা প্রায় দৌড়ে বের হয়ে যাচ্ছে শ্রাবনদার  ঘর থেকে। বলাইদার হাতে পরিচিত অপরিচিত অনেক রঙের প্যাকেট।

"কি ব্যাপার... এগুলো কোথায় নিয়ে যাচ্ছ বলাইদা?! "

"সুমন দিদিমনি... ছোটদাদা বাবু এগুলো দিয়ে বললেন তোর বাচ্চাদের জন্য নিয়ে যা বলাই।"

"তাই বুঝি, খুব ভাল কথা। আচ্ছা, এখান থেকে একটা চকলেট আমি নেব?.. আমার খুব পছন্দ এই চকলেট গুলো," মনে মনে কারো পিন্ডি চটকালো সুমন। ওর চকলেটগুলো সব মানুষকে দিয়ে দিচ্ছে... হুহ।

"একটা কেন দুইটা নাও দিদিমনি, এখানে অনেকগুলো চকলেট আছে। "

"না বলাইদা আমার একটা হলেই হবে।"

শ্রাবণের ঘরের দরজায় এসে আবার থমকে দাড়াতে হলো সুমনকে। একমুঠো বেলি ফুল বড্ড অবহলায় মেঝেতে ছিটিয়ে পড়ে আছে। দিনের প্রথম ঝাপটাটা আজ এগুলোর উপর দিয়েই গিয়েছে বুঝতে পেরে নিচে ঝুঁকে পড়ে
ফুলগুলো কোচড়ে বাঁধল সুমন। খুবভোরে ঘুম থেকে উঠে ঘরের সামনের বেলিগাছটা থেকে ফুলগুলো তুলেছিল সুমন, তারপর চুপিসারে শ্রাবণের পড়ার টেবিলের কোনায় রেখে গিয়েছিলো। বেলিফুল খুব পছন্দ শ্রাবণের, সুমন মনে মনে আশা করেছিল ফুলগুলো দেখে হয়তো কালকের অপরাধের জন্য মাফ পেয়ে যাবে ও। কিন্তু ফুলগুলোর অবস্থা বলে দিচ্ছে এবার খুব সহজে শ্রাবণদার কাছ থেকে মাফ পাবেনা সুমন।

ঘরে ঢুকবে কি ঢুকবেনা ভাবার আগেই শ্রাবণের চোখজোড়া সুমনের উপর পড়লো। সুমন স্পষ্ট দেখতে পেল শ্রাবনের চোয়াল আগের চেয়ে আরো শক্ত হয়ে এটে বসলো।

"আমি কি থাকব না চলে যাব?"

"কেন, আদিত্য বাবুর সাথে অ্যাপয়েনমেন্ট করা আছে বুঝি? নাকি নিজের চেহারাটা ও বাড়িতে না দেখালে শান্তি হয় না।"

”না তো.... " সুমন অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলো। ও কখন বললো যে ও চারুদের বাড়ি যাবে?

"তাহলে পড়ার সময় বারবার চলে যাব কিনা জিজ্ঞেস করছিস কেন? মনটা ও বাড়িতে যাবার জন্য বড় উচটান হয়ে থাকে না?" বুকের ভিতরের বিষটুকু বাইরে বের হবার জন্য পথ খুঁজছিল, আগ্রাসন সামনে পেয়ে তাই আর অপেক্ষা করলোনা শ্রাবণ... তিক্ত কথাগুলো ছুড়ে দিয়ে নিজের বুকের জ্বালা মিটালো।

সুমন উত্তর না দিয়ে গাল ফুলালো। শ্রাবণদার যতো আবোল তাবোল কথা। আদিত্যবাবুর সাথে ওর আবার কিসের অ্যাপয়নমেন্ট ? সুমন তো এখন পড়েও না ওনার কাছে।

"মুখ ফুলাবিনা একদম... ভারি সুন্দরী ভাবিস নিজেকে না? দূর থেকে আস্ত একটা কঙ্কালের মতো লাগে তোকে দেখতে। তার উপর উনি আবার শাড়ি প্যাচিয়েছিলেন। এখনি এতো বড়ো হওনি যে তোমাকে শাড়ি পরে বেড়াতে যেতে হবে। সারাদিন শুধু নদীর পাড়ের হাওয়া খেয়ে বেড়ানো। এরকম হাওয়া খেয়ে, নেচে গেয়ে বেড়ালেই যদি মানুষ ক্যারিয়ার বানাতে পারতো তাহলে নদীর পাড়ের সব মাঝি আর জেলেরা সব চেয়ে সাকসেসফুল লাইফ লিড করতো।"

এরপর শ্রাবন খাতাটা টেনে নিয়ে দেখতে লাগল কোথায় কোথায় ভুল করেছে সুমন। যেখানে একটু আধটু ভুল চোখে পড়লো সেখানটাকেই এমন বিচ্ছিড়ি ভাবে গোল দাগ দিয়ে চিহ্নিত করা হলো যে সুমনের নিজের খাতাটা দেখে প্রথম প্রথম খুব মায়াই লাগছিল। গোল তো নয় যেন যতীন ঘোষের দোকানের পূজোর মিষ্টি, এক একটা ইয়া বড় বড় সাইজ।

কিন্তু কিছু সময় পরে সুমনের খুব ইচ্ছে হচ্ছিল খাতাটা ছিড়ে কুচিকুচি করে। কিন্তু ওরকম কিছু করলে সেই শাস্তির যা ফলাফল হবে, তা হবে ওর ধারনার বাইরে। তাই নিঃশব্দে একটার পর একটা বক্রোক্তি হজম করতে লাগলো সুমন দাঁতে দাঁত চেপে। এর শোধতো সুমন তুলবে এক দিন না একদিন...

শ্রাবণের এক একবার বড্ড ইচ্ছে হচ্ছিল, কাল কোন চুলোয় মহারানী ঘুরে বেড়ালেন সেটা একটু শুনতে। কিন্তু যতোবার গত দিনের সুমোর শাড়ি পড়া চেহারাটা মনে পড়ছিল ততবার নতুন করে জ্বালা ধরছিল ওর... তাই জিজ্ঞেস করি করি করেও কিছুই শোনা হলোনা শ্রাবণের।

...................................



সন্ধ্যার পরে নিজের ঘরের পিছনের টানা বারান্দায় পায়চারি করছিল শ্রাবণ, এমন সময় হঠাৎ করেই সামনের বাড়ির রুমা বৌদির সাথে দেখা হলো ওর।

"ভালো আছো ঠাকুরপো? "

রুমা সাজগোছ করতে বেশ পছন্দ করে। সব সময়ই তার গলায় সোনার মোটা একটা চেইন থাকে, ব্যবাসায়ী স্বামী তার সোনা কিনতে কখনো না করে না। কিন্তু শ্রাবণকে একা বারান্দায় পায়চারি করতে দেখে রুমা তাড়াতাড়ি  আলমারি খুলে আরো একটা নতুন সোনার চেইন পরে এসেছিল। সেটাই সে বেশ কায়দা করে আঙ্গুলের মাথায় ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে শ্রাবণের সাথে কথা বলার সময় প্যাচাচ্ছিল।

শ্রাবণ হেসে সায় দিল, " অনি ভালো আছে তো বৌদি?"

অনিরুদ্ধ , রুমাবৌদি আর অরুনদার একমাত্র ছেলে, সে এবার ক্লাস ওয়ানে পড়ে। শ্রাবণ আদর করে ওকে অনি বলে ডাকে।

শ্রাবণ, অনিরুদ্ধর কথা জিজ্ঞেস করায় কতটা খুশি হলেন রুমা বৌদি ঠিক বোঝা গেলনা তবে তার  ভাবভঙ্গি দেখে শ্রাবণের মনে হলো রুমাবৌদি ওর সাথে আরও কিছু বলতে আগ্রহী।

" অনু ভাল আছে। ও তোমার দাদার সাথে পিসির বাড়ি বেড়াতে গিয়েছে...  ফিরতে রাত হবে, " রুমার চোখের ভাষায় কি যেন একটা বলার তাড়না আছে, শ্রাবণ সযত্নে সেটা এড়িয়ে গেল। শ্রাবন ভীষন রকম অবাক

"সেকি তবে আপনি যাননি কেন?"

"আমি!  আমি কি করে যাই বলো, আমার কতো কাজ পড়ে আছে।"

"তাও ঠিক... এতো কাজ বৌদি আপনাকে একা একা করতে হয়, আমার তো মাঝে মাঝে মনে হয় অরুনদা কে বলি আপনার জন্য আরেকটা সাহায্যের লোক আনতে।"

"নাগো ঠাকুরপো কাজের লোকের আজকাল বড়  ডিমান্ড। এতো দাম হাকায় যে তা দিয়ে মানুষ অনায়াসে  দুটো বউ পালতে পারবে।"

রুমাবৌদির কথায় শ্রাবণের ভীষন হাসি পেল। ওনার মতো দুটো বউ পালতে গেলে অরুনদা নির্ঘাত আত্মঘাতী হবে।

"না, না বৌদি কাজের লোক আনলে কোন কাজ হবেনা। কাজের লোকের হাতের কাজ একদমই পরিস্কার হয়না। আমি বরং বলি কি দাদাকে আরেকটা বিয়ে দিয়ে দিন, তাহলে সাপও মরলো আবার লাঠিও ভাঙ্গলো না।"

" কি সব আবোল তাবোল বলছো তুমি ঠাকুরপো...  তোমার কি মাথা খারাপ হলো? " রুমা বিস্মিত হয়ে জানতে চাইলো।

"আপনি আমার কথা বুঝতে পারেননি বৌদি।  অরুনদা আরেকটা বৌ আনলে সেতো আপনার মতোই নিজের সংসার ভেবে এই সংসারটাকে আগলে রাখবে। তখন আপনার বেনিফিট হলো আপনার উপর এতো কাজের চাপও থাকলনা আর আপনার অবসরও মিললো। "

কিন্তু শ্রাবনের কথায় এবার বোধহয় প্রচ্ছন্ন কৌতুকের আভাস পেল রুমা। তাই মুখ ঝামটা দিয়ে বলে উঠলো,"হয়েছে হয়েছে থামো ঠাকুরপো ... তোমাদের মতো অত বড় বড় পাশ দেইনি বলে আমাকে কথা শোনাচ্ছ তো, কিন্তু ওদিকে তোমার গুনধর সুমো যে বড় বড় পাশ দিয়ে তোমার আলমারি একেবারে ধুয়ে মুছে সাফ করে  দিচ্ছে সে খবর রাখো তো? এক টাকা নয়, দুই টাকা নয় পুরো পাঁচশ টাকার নোট সে মানুষকে বিলি করে বেড়ায় নদীর ঘাটে উড়ানোর জন্য..  বলি ঔ মেয়ে কত বড় বুকের পাটা নিয়ে জন্মেছে বাপরে বাপ! এক্কেবারে ডাকাত।"

"ও টাকাটা আমার কাছে সুমো বলেই নিয়েছে বৌদি," শ্রাবণ মৃদু হাসলো, ওর টাকার চিন্তায় আজকাল রুমাবৌদির তাহলে ঘুম হচ্ছে না।

"তাতো নিশ্চই, কিন্তু ওর মতো মানুষের কি এতো ফুটানি মানায় তুমিই বলো? তারপরও যদি সুমন নিজে সেখানে যেত... তাহলে না হয় একটা কথা ছিল। কিন্তু সে তো পরের টাকায় পোদ্দারি করে নিজেকে মহারানী ভাবে। তোমাকে বলে রাখছি ঠাকুরপো একটু রাশ টেনে ধরো সুমনের, আদর করো বলে একদম মাথায় তুলো না... শেষকালে শ্বশুরবাড়ি যেয়ে মোটে তাল সামলাতে পারবেনা।"

রুমাবৌদির কথার পুরোটা শ্রাবণের কান ঢুকলো ঠিকই কিন্তু সবচেয়ে আকর্ষনীয় যেটা মনে হলো তা হলো সুমন কাল নদীতে ঘুরতে যায়নি।  তারমানে সুমো কাল ওর রাগ করা দেখে আদিত্যর সাথে ঘুরতে যায়নি! মুখটা সাথে সাথে উজ্জ্বল হয়ে গেল শ্রাবণের। উহ! কাল থেকে তাহলে খামোখাই অশান্তিতে ভুগছিল ও।
কিন্তু বৌদি অনেক ভুলভাল তথ্যও দেয় মাঝেমাঝে, শ্রাবন তাই আর সময় নষ্ট না করে হু হা বলে দ্রুত ওখান থেকে কেটে পড়লো।

সুমনের মোবাইলে কল করতেই ওপাশ থেকে জানান দিল যে মোবাইলটা বর্তমানে সংযোগ দেওয়া সম্ভব না। ওদিকে সময় পার হয়ে যাচ্ছে হাজিরা দেয়ার... কিন্তু সুমনের কোন হদিশও পাওয়া যাচ্ছে না। শেষমেষ রাজুকে পাঠালো শ্রাবন, সুমনের খবর নিয়ে আসতে।

" শ্রাবণদা... "
রাজুর সাথে সুমনের বদলে প্রীতি এসে দাড়াল।

"কি ব্যাপাররে প্রীতি... সুমো কোথায়? "

"সুমনদি খুব ব্যাস্ত, বাবার কোমড়ের ব্যাথাটা আবার বেড়েছে... সুমনদি সেই বিকেল থেকে বাবাকে স্যাক দিচ্ছে।"

"ইশশ.. সমীর মামার ব্যাথারা আবার বেড়েছে না? তাহলে তো আজ আর আসতে পারবেনা সুমো। "

"না শ্রাবনদা," প্রীতি মন খারাপ করে জানাল। "সুমনদি বলতে বললো আজ আলমারির কোন টাকা খরচ হয়নি।"

"হমম... ঠিকআছে, আচ্ছা প্রীতি তোরা সেদিন নদীতে কোথায় কোথায় ঘুরলিরে? অনেকদূর গিয়েছিলি বুঝি?"

নদীতে ঘুরতে যাবার কথা শুনে প্রীতির চেহারাটা খুশি খুশি হয়ে গেল, "হ্যা... শ্রাবনদা। নদীর ওপারে গিয়ে আমরা অনেক মজা করেছি জানো। চটপটি, ফুচকা, ঝালমুড়ি মাখা সব খেয়েছি। চারুদিতো ফুচকা  দুই প্লেট খেল। কিন্তু সুমনদির কপাল খারাপ, পেটব্যাথায় যেতেই পারলনা, মাঝখান থেকে তোমার টাকাগুলো খরচ হয়ে গেল।"

"হমম... আদিত্যবাবু সঙ্গে ছিলো তোদের?"
শ্রাবণের এখন আর টাকার দুঃখ নেই। সুমো যে আদিত্যর সাথে যায়নি এই ওর জন্য ঢের খুশির সংবাদ।

"হ্যা... উনি, মনোরমা মাসি, মা আমরা সব্বাই খুব মজা করেছি গো শ্রাবণদা।"

"মঞ্জুমামীও গিয়েছিল! "

"হ্যাঁ, কেবল সুমনদি যায়নি, বাকি সবাই গিয়েছিল। আমরা যখন বাড়ি ফিরলাম ততক্ষণে তো বাবাও অফিস থেকে চলে এসেছিল," কথাগুলো বলার সময় প্রীতির চোখদুটো আনন্দে জ্বল জ্বল করছিল।

"আচ্ছা তুই এখন যা। সুমোকে বলিস কাল আমি ওর পড়া মুখস্থ ধরবো না। তবে সুযোগ পেলে একবার যেন ও পড়তে আসে।"

"আচ্ছা আমি সুমনদিকে বলে দিবোখন ...  এখন
যাই শ্রাবণদা।"

"হমম," শ্রাবণ বললো।

যাক প্রীতির কথা শুনে এটুকু নিশ্চিত হওয়া গেল যে সুমো কাল চারুদের সাথে সত্যিই বেড়াতে  যায়নি। মনে মনে রুমাবৌদিকেও একটা ধন্যবাদ দিল শ্রাবণ। বৌদি বললো বলেই না প্রীতিকে জিজ্ঞেস করলো শ্রাবণ। কাল বিকেল থেকে বড্ড যন্ত্রনা হচ্ছিল ওর, সুমোর ওরকম সাজগোজের বহর দেখে। এতোক্ষনে অশান্ত মনটা ধীরে ধীরে শান্ত হয়ে আসছে শ্রাবনের।

"নাহ...  অযথাই বড্ড বেশি বকাবকি করলাম মেয়েটাকে, একদম উচিত হয়নি। "

চলবে......






Bạn đang đọc truyện trên: Truyen247.Pro